What is Surah Hujurat about?
Surah Hujurat, the 49th chapter of the Quran, holds profound significance as it was revealed to Prophet Muhammad in the city of Medina. The name “Hujurat” is derived from the plural of ḥujrah (حُجرَة), meaning rooms, and it originates from the fourth verse of the surah. This verse admonishes those who call the Prophet impolitely and loudly from behind rooms, emphasising the importance of exercising intellect in communication.Key Facts About Surah Hujurat:
1. Revelation in Medina:*
Surah Hujurat is the 49th surah revealed in the city of Medina, marking a significant phase in Prophet Muhammad’s prophethood.
2. Origin of the Name:
The surah is named after the term “Hujurat,” highlighting the incident mentioned in verse four regarding improper conduct when addressing the Prophet.
3. Ethical Guidance:
Surah Hujurat provides valuable ethical guidelines for believers, emphasizing the importance of research before accepting information and discouraging name-calling and backbiting.
4. Godwariness:
According to Surah Hujurat, the noblest individuals in the sight of Allah are those who possess Godwariness, emphasizing the significance of piety and consciousness of God.
5. Order of Revelation:
Surah Hujurat holds the 49th position in the order of revelation, reflecting its significance in the progression of the Quranic revelation.
6. Structural Details:
With 18 verses, Surah Hujurat is part of Juz’ 26, and it is a Madani surah. It consists of 353 words and 1533 letters, contributing to its concise yet impactful nature.
Lessons from Surah Hujurat:
1. Importance of Intellect in Communication:
The incident behind the naming of the surah underscores the importance of exercising intellect in communication. It serves as a reminder to approach conversations with respect and wisdom.
2. Verification of Information:
Surah Hujurat advises believers to conduct thorough research before accepting information, promoting a culture of critical thinking and discernment.
3. Ethical Conduct:
The surah encourages believers to refrain from name-calling and backbiting, emphasizing the significance of maintaining good character and fostering a positive social environment.
4. Godwariness as Nobility:
Surah Hujurat highlights the noble status of those who possess Godwariness, guiding believers to prioritize piety and consciousness of Allah in their actions.
Surah Hujurat, with its rich teachings and ethical guidance, serves as a beacon for believers striving to build a harmonious society. By incorporating the lessons of intellect, ethical conduct, and God Wariness, individuals can contribute to the creation of communities rooted in respect, understanding, and righteousness. As we reflect on the wisdom encapsulated in Surah Hujurat, may its teachings inspire us to cultivate virtues that enhance the fabric of our societies and strengthen our bonds as a community.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:1]يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ لَا تُقَدِّمُوا۟ بَيْنَ يَدَىِ ٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ وَٱتَّقُوا۟ ٱللَّهَ إِنَّ ٱللَّهَ سَمِيعٌ عَلِيمٌ
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তুকাদ্দিমূবাইনা ইয়াদাইল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী ওয়াত্তাকুল্লা-হা ইন্নাল্লা-হা ছামী‘উন ‘আলীম।
মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহ ও রসূলের সামনে অগ্রণী হয়ো না এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ সবকিছু শুনেন ও জানেন।
O Ye who believe! Put not yourselves forward before Allah and His Messenger; but fear Allah: for Allah is He Who hears and knows all things.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:2]
يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ لَا تَرْفَعُوٓا۟ أَصْوَٰتَكُمْ فَوْقَ صَوْتِ ٱلنَّبِىِّ وَلَا تَجْهَرُوا۟ لَهُۥ بِٱلْقَوْلِ كَجَهْرِ بَعْضِكُمْ لِبَعْضٍ أَن تَحْبَطَ أَعْمَٰلُكُمْ وَأَنتُمْ لَا تَشْعُرُونَ
ইয়া আইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা তারফা‘ঊআসওয়া-তাকুম ফাওকা সাওতিন্নাবিইয়ি ওয়ালা-তাজহারূলাহূবিলকাওলি কাজাহরি বা‘দিকুম লিবা‘দিন আন তাহবাতাআ‘মালুকুম ওয়া আনতুম লা-তাশ‘ঊরূন।
মুমিনগণ! তোমরা নবীর কন্ঠস্বরের উপর তোমাদের কন্ঠস্বর উঁচু করো না এবং তোমরা একে অপরের সাথে যেরূপ উঁচুস্বরে কথা বল, তাঁর সাথে সেরূপ উঁচুস্বরে কথা বলো না। এতে তোমাদের কর্ম নিস্ফল হয়ে যাবে এবং তোমরা টেরও পাবে না।
O ye who believe! Raise not your voices above the voice of the Prophet, nor speak aloud to him in talk, as ye may speak aloud to one another, lest your deeds become vain and ye perceive not.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:3]
إِنَّ ٱلَّذِينَ يَغُضُّونَ أَصْوَٰتَهُمْ عِندَ رَسُولِ ٱللَّهِ أُو۟لَٰٓئِكَ ٱلَّذِينَ ٱمْتَحَنَ ٱللَّهُ قُلُوبَهُمْ لِلتَّقْوَىٰ لَهُم مَّغْفِرَةٌ وَأَجْرٌ عَظِيمٌ
ইন্নাল্লাযীনা ইয়াগুদ্দূনা আসওয়া-তাহুম ‘ইনদা রাছূলিল্লা-হি উলাইকাল্লাযীনাম তাহানাল্লাহু কুলূবাহুম লিত্তাকওয়া- লাহুম মাগফিরাতুওঁ ওয়া আজরুন ‘আজীম।
যারা আল্লাহর রসূলের সামনে নিজেদের কন্ঠস্বর নীচু করে, আল্লাহ তাদের অন্তরকে শিষ্টাচারের জন্যে শোধিত করেছেন। তাদের জন্যে রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার।
Those that lower their voices in the presence of Allah’s Messenger,- their hearts have Allah tested for piety: for them is Forgiveness and a great Reward.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:4]
إِنَّ ٱلَّذِينَ يُنَادُونَكَ مِن وَرَآءِ ٱلْحُجُرَٰتِ أَكْثَرُهُمْ لَا يَعْقِلُونَ
ইন্নাল্লাযীনা ইউনা-দূনাকা মিওঁ ওরাইল হুজূরা-তি আকছারুহুম লা-ইয়া‘কিলূন।
যারা প্রাচীরের আড়াল থেকে আপনাকে উচুস্বরে ডাকে, তাদের অধিকাংশই অবুঝ।
Those who shout out to thee from without the inner apartments – most of them lack understanding.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:5]
وَلَوْ أَنَّهُمْ صَبَرُوا۟ حَتَّىٰ تَخْرُجَ إِلَيْهِمْ لَكَانَ خَيْرًا لَّهُمْ وَٱللَّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
ওয়ালাও আন্নাহুম সাবারূহাত্তা-তাখরুজা ইলাইহিম লাকা-না খাইরাল্লাহুম ওয়াল্লা-হু গাফূরুর রাহীম।
যদি তারা আপনার বের হয়ে তাদের কাছে আসা পর্যন্ত সবর করত, তবে তা-ই তাদের জন্যে মঙ্গলজনক হত। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
If only they had patience until thou couldst come out to them, it would be best for them: but Allah is Oft-Forgiving, Most Merciful.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:6]
يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓا۟ إِن جَآءَكُمْ فَاسِقٌۢ بِنَبَإٍ فَتَبَيَّنُوٓا۟ أَن تُصِيبُوا۟ قَوْمًۢا بِجَهَٰلَةٍ فَتُصْبِحُوا۟ عَلَىٰ مَا فَعَلْتُمْ نَٰدِمِينَ
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূইন জাআকুম ফা-ছিকু ম বিনাবাইন ফাতাবাইয়ানূআন তুসীবূকাওমাম বিজাহা-লাতিন ফাতুসবিহূ‘আলা-মা-ফা‘আলতুম না-দিমীন।
মুমিনগণ! যদি কোন পাপাচারী ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোন সংবাদ আনয়ন করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশতঃ তোমরা কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হও।
O ye who believe! If a wicked person comes to you with any news, ascertain the truth, lest ye harm people unwittingly, and afterwards become full of repentance for what ye have done.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:7]
وَٱعْلَمُوٓا۟ أَنَّ فِيكُمْ رَسُولَ ٱللَّهِ لَوْ يُطِيعُكُمْ فِى كَثِيرٍ مِّنَ ٱلْأَمْرِ لَعَنِتُّمْ وَلَٰكِنَّ ٱللَّهَ حَبَّبَ إِلَيْكُمُ ٱلْإِيمَٰنَ وَزَيَّنَهُۥ فِى قُلُوبِكُمْ وَكَرَّهَ إِلَيْكُمُ ٱلْكُفْرَ وَٱلْفُسُوقَ وَٱلْعِصْيَانَ أُو۟لَٰٓئِكَ هُمُ ٱلرَّٰشِدُونَ
ওয়া‘লামূআন্না ফীকুম রাছূলল্লা-হি লাও ইউতী‘উকুম ফী কাছীরিম মিনাল আমরি লা‘আনিত্তুম ওয়ালা-কিন্নাল্লা-হা হাব্বাবা ইলাইকুমুল ঈমা-না ওয়া ঝাইয়ানাহূফী কুলূবিকুম ওয়া কাররাহা ইলাইকুমুল কুফরা ওয়ালফুছূকা ওয়াল ‘ইসইয়া-না উলাইকা হুমুররাশিদূ ন।
তোমরা জেনে রাখ তোমাদের মধ্যে আল্লাহর রসূল রয়েছেন। তিনি যদি অনেক বিষয়ে তোমাদের আবদার মেনে নেন, তবে তোমরাই কষ্ট পাবে। কিন্তু আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ঈমানের মহব্বত সৃষ্টি করে দিয়েছেন এবং তা হৃদয়গ্রাহী করে দিয়েছেন। পক্ষান্তরে কুফর, পাপাচার ও নাফরমানীর প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করে দিয়েছেন। তারাই সৎপথ অবলম্বনকারী।
And know that among you is Allah´s Messenger: were he, in many matters, to follow your (wishes), ye would certainly fall into misfortune: But Allah has endeared the Faith to you, and has made it beautiful in your hearts, and He has made hateful to you Unbelief, wickedness, and rebellion: such indeed are those who walk in righteousness;-
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:8]
فَضْلًا مِّنَ ٱللَّهِ وَنِعْمَةً وَٱللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ
ফাদলাম মিনাল্লা-হি ওয়া নি‘মাতাওঁ ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
এটা আল্লাহর কৃপা ও নিয়ামতঃ আল্লাহ সর্বজ্ঞ প্রজ্ঞাময়।
A Grace and Favour from Allah; and Allah is full of Knowledge and Wisdom.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:9]
وَإِن طَآئِفَتَانِ مِنَ ٱلْمُؤْمِنِينَ ٱقْتَتَلُوا۟ فَأَصْلِحُوا۟ بَيْنَهُمَا فَإِنۢ بَغَتْ إِحْدَىٰهُمَا عَلَى ٱلْأُخْرَىٰ فَقَٰتِلُوا۟ ٱلَّتِى تَبْغِى حَتَّىٰ تَفِىٓءَ إِلَىٰٓ أَمْرِ ٱللَّهِ فَإِن فَآءَتْ فَأَصْلِحُوا۟ بَيْنَهُمَا بِٱلْعَدْلِ وَأَقْسِطُوٓا۟ إِنَّ ٱللَّهَ يُحِبُّ ٱلْمُقْسِطِينَ
ওয়া ইন তাইফাতা-নি মিনাল মু‘মিনীনাকতাতালূফাআসলিহূ বাইনাহুমা- ফাইম বাগাত ‘ইহদা-হুমা-‘আলাল উখরা-ফাকা-তিলুল্লাতী তাবগী হাত্তা তাফীআ ইলা আমরিল্লা-হি ফাইন ফাআত ফাআসলিহূবাইনাহুমা-বিল ‘আদলি ওয়া আকছিতূ ইন্নাল্লা-হা ইউহিব্বুল মুকছিতীন।
যদি মুমিনদের দুই দল যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়ে, তবে তোমরা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দিবে। অতঃপর যদি তাদের একদল অপর দলের উপর চড়াও হয়, তবে তোমরা আক্রমণকারী দলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে; যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর নির্দেশের দিকে ফিরে আসে। যদি ফিরে আসে, তবে তোমরা তাদের মধ্যে ন্যায়ানুগ পন্থায় মীমাংসা করে দিবে এবং ইনছাফ করবে। নিশ্চয় আল্লাহ ইনছাফকারীদেরকে পছন্দ করেন।
If two parties among the Believers fall into a quarrel, make ye peace between them: but if one of them transgresses beyond bounds against the other, then fight ye (all) against the one that transgresses until it complies with the command of Allah; but if it complies, then make peace between them with justice, and be fair: for Allah loves those who are fair (and just).
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:10]
إِنَّمَا ٱلْمُؤْمِنُونَ إِخْوَةٌ فَأَصْلِحُوا۟ بَيْنَ أَخَوَيْكُمْ وَٱتَّقُوا۟ ٱللَّهَ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ
ইন্নামাল মু’মিনূনা ইখওয়াতুন ফাআসলিহূবাইনা আখাওয়াইকুম ওয়াত্তাকুল্লা-হা লা‘আল্লাকুম তুরহামূন।
মুমিনরা তো পরস্পর ভাই-ভাই। অতএব, তোমরা তোমাদের দুই ভাইয়ের মধ্যে মীমাংসা করবে এবং আল্লাহকে ভয় করবে-যাতে তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হও।
The Believers are but a single Brotherhood: So make peace and reconciliation between your two (contending) brothers; and fear Allah, that ye may receive Mercy.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:11]
يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ لَا يَسْخَرْ قَوْمٌ مِّن قَوْمٍ عَسَىٰٓ أَن يَكُونُوا۟ خَيْرًا مِّنْهُمْ وَلَا نِسَآءٌ مِّن نِّسَآءٍ عَسَىٰٓ أَن يَكُنَّ خَيْرًا مِّنْهُنَّ وَلَا تَلْمِزُوٓا۟ أَنفُسَكُمْ وَلَا تَنَابَزُوا۟ بِٱلْأَلْقَٰبِ بِئْسَ ٱلِٱسْمُ ٱلْفُسُوقُ بَعْدَ ٱلْإِيمَٰنِ وَمَن لَّمْ يَتُبْ فَأُو۟لَٰٓئِكَ هُمُ ٱلظَّٰلِمُونَ
ইয়া আইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা ইয়াছখার কাওমুম মিন কাওমিন ‘আছাআইঁ ইয়াকূনূ খাইরামমিনহুম ওয়ালা-নিছাউম মিননিছাইন ‘আছাআইঁ ইয়াকুন্না খাইরাম মিনহুন্না ওয়ালা-তালমিঝূআনফুছাকুম ওয়ালা-তানা-বাঝূবিলআলকা-ব বি’ছাল ইছমুল ফুছূকুবা‘দাল ঈমা-নি ওয়া মাল্লাম ইয়াতুব ফাউলাইকা হুমুজ্জা-লিমূন।
মুমিনগণ, কেউ যেন অপর কাউকে উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারী অপেক্ষা উত্তম হতে পারে এবং কোন নারী অপর নারীকেও যেন উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারিণী অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ হতে পারে। তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। কেউ বিশ্বাস স্থাপন করলে তাদের মন্দ নামে ডাকা গোনাহ। যারা এহেন কাজ থেকে তওবা না করে তারাই যালেম।
O ye who believe! Let not some men among you laugh at others: It may be that the (latter) are better than the (former): Nor let some women laugh at others: It may be that the (latter are better than the (former): Nor defame nor be sarcastic to each other, nor call each other by (offensive) nicknames: Ill-seeming is a name connoting wickedness, (to be used of one) after he has believed: And those who do not desist are (indeed) doing wrong.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:12]
يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ ٱجْتَنِبُوا۟ كَثِيرًا مِّنَ ٱلظَّنِّ إِنَّ بَعْضَ ٱلظَّنِّ إِثْمٌ وَلَا تَجَسَّسُوا۟ وَلَا يَغْتَب بَّعْضُكُم بَعْضًا أَيُحِبُّ أَحَدُكُمْ أَن يَأْكُلَ لَحْمَ أَخِيهِ مَيْتًا فَكَرِهْتُمُوهُ وَٱتَّقُوا۟ ٱللَّهَ إِنَّ ٱللَّهَ تَوَّابٌ رَّحِيمٌ
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানুজতানিবূ কাছীরাম মিনাজ্জান্নি ইন্না বা‘দাজ্জান্নি ইছমুওঁ ওয়ালা-তাজাছছাছূওয়ালা-ইয়াছতাব বা‘দুকুম বা‘দান আইউহিব্বু আহাদুকুম আইঁ ইয়া’কুলা লাহমা আখীহি মাইতান ফাকারিহতুমূহু ওয়াত্তাকুল্লা-হা ইন্নাল্লা-হা তাওওয়া-বুর রাহীম।
মুমিনগণ, তোমরা অনেক ধারণা থেকে বেঁচে থাক। নিশ্চয় কতক ধারণা গোনাহ। এবং গোপনীয় বিষয় সন্ধান করো না। তোমাদের কেউ যেন কারও পশ্চাতে নিন্দা না করে। তোমাদের কেউ কি তারা মৃত ভ্রাতার মাংস ভক্ষণ করা পছন্দ করবে? বস্তুতঃ তোমরা তো একে ঘৃণাই কর। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুলকারী, পরম দয়ালু।
O ye who believe! Avoid suspicion as much (as possible): for suspicion in some cases is a sin: And spy not on each other behind their backs. Would any of you like to eat the flesh of his dead brother? Nay, ye would abhor it…But fear Allah: For Allah is Oft-Returning, Most Merciful.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:13]
يَٰٓأَيُّهَا ٱلنَّاسُ إِنَّا خَلَقْنَٰكُم مِّن ذَكَرٍ وَأُنثَىٰ وَجَعَلْنَٰكُمْ شُعُوبًا وَقَبَآئِلَ لِتَعَارَفُوٓا۟ إِنَّ أَكْرَمَكُمْ عِندَ ٱللَّهِ أَتْقَىٰكُمْ إِنَّ ٱللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرٌ
ইয়াআইয়ুহান্না-ছুইন্না-খালাকনা-কুম মিন যাকারিওঁ ওয়া উনছা-ওয়া জা‘আলনা-কুম শু‘ঊবাওঁ ওয়া কাবাইলা লিতা‘আ-রাফূ ইন্না আকরামাকুম ‘ইনদাল্লা-হি আতকা-কুম ইন্নাল্লা-হা ‘আলীমুন খাবীর।
হে মানব, আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যাতে তোমরা পরস্পরে পরিচিতি হও। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সে-ই সর্বাধিক সম্ভ্রান্ত যে সর্বাধিক পরহেযগার। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবকিছুর খবর রাখেন।
O mankind! We created you from a single (pair) of a male and a female, and made you into nations and tribes, that ye may know each other (not that ye may despise (each other). Verily the most honoured of you in the sight of Allah is (he who is) the most righteous of you. And Allah has full knowledge and is well acquainted (with all things).
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:14]
قَالَتِ ٱلْأَعْرَابُ ءَامَنَّا قُل لَّمْ تُؤْمِنُوا۟ وَلَٰكِن قُولُوٓا۟ أَسْلَمْنَا وَلَمَّا يَدْخُلِ ٱلْإِيمَٰنُ فِى قُلُوبِكُمْ وَإِن تُطِيعُوا۟ ٱللَّهَ وَرَسُولَهُۥ لَا يَلِتْكُم مِّنْ أَعْمَٰلِكُمْ شَيْـًٔا إِنَّ ٱللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
কা-লাতিল আ‘রা-বুআ-মান্না- কুল লাম তু’মিনূওয়ালা-কিন কু লূআছলামনাওয়ালাম্মা-ইয়াদখুলিল ঈমা-নুফী কুলূবিকুম ওয়াইন তুতী‘উল্লা-হা ওয়া রাছূলাহূলাইয়ালিতকুম মিন আ‘মা-লিকুম শাইয়ান ইন্নাল্লা-হা গাফূরুর রাহীম।
মরুবাসীরা বলেঃ আমরা বিশ্বাস স্থাপন করেছি। বলুনঃ তোমরা বিশ্বাস স্থাপন করনি; বরং বল, আমরা বশ্যতা স্বীকার করেছি। এখনও তোমাদের অন্তরে বিশ্বাস জন্মেনি। যদি তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য কর, তবে তোমাদের কর্ম বিন্দুমাত্রও নিস্ফল করা হবে না। নিশ্চয়, আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম মেহেরবান।
The desert Arabs say, We believe. Say, Ye have no faith; but ye (only)say, ´We have submitted our wills to Allah,´ For not yet has Faith entered your hearts. But if ye obey Allah and His Messenger, He will not belittle aught of your deeds: for Allah is Oft-Forgiving, Most Merciful.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:15]
إِنَّمَا ٱلْمُؤْمِنُونَ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ بِٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ ثُمَّ لَمْ يَرْتَابُوا۟ وَجَٰهَدُوا۟ بِأَمْوَٰلِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ أُو۟لَٰٓئِكَ هُمُ ٱلصَّٰدِقُونَ
ইন্নামাল মু’মিনূনাল্লাযীনা আ-মানূবিল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী ছুম্মা লাম ইয়ারতা-বূওয়া জাহাদূবিআমওয়া-লিহিম ওয়া আনফুছিহিম ফী ছাবিলিল্লা-হি উলাইকা হুমুসসা-দিকূন।
তারাই মুমিন, যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান আনার পর সন্দেহ পোষণ করে না এবং আল্লাহর পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ দ্বারা জেহাদ করে। তারাই সত্যনিষ্ঠ।
Only those are Believers who have believed in Allah and His Messenger, and have never since doubted, but have striven with their belongings and their persons in the Cause of Allah: Such are the sincere ones.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:16]
قُلْ أَتُعَلِّمُونَ ٱللَّهَ بِدِينِكُمْ وَٱللَّهُ يَعْلَمُ مَا فِى ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَا فِى ٱلْأَرْضِ وَٱللَّهُ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ
কুল আতু‘আলিল মূনাল্লা-হা বিদীনিকুম ওয়াল্লা-হু ইয়া‘লামুমা-ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ামাফিল আরদি ওয়াল্লা-হু বিকুল্লি শাইয়িন ‘আলীম।
বলুনঃ তোমরা কি তোমাদের ধর্ম পরায়ণতা সম্পর্কে আল্লাহকে অবহিত করছ? অথচ আল্লাহ জানেন যা কিছু আছে ভূমন্ডলে এবং যা কিছু আছে নভোমন্ডলে। আল্লাহ সর্ববিষয়ে সম্যক জ্ঞাত।
Say: What! Will ye instruct Allah about your religion? But Allah knows all that is in the heavens and on earth: He has full knowledge of all things.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:17]
يَمُنُّونَ عَلَيْكَ أَنْ أَسْلَمُوا۟ قُل لَّا تَمُنُّوا۟ عَلَىَّ إِسْلَٰمَكُم بَلِ ٱللَّهُ يَمُنُّ عَلَيْكُمْ أَنْ هَدَىٰكُمْ لِلْإِيمَٰنِ إِن كُنتُمْ صَٰدِقِينَ
ইয়ামুন্নুনা ‘আলাইকা আন আছলামূ কুল লা-তামুন্নূ‘আলাইইয়া ইছলা-মাকুম বালিল্লাহু ইয়ামুন্নু‘আলাইকুম আন হাদা-কুম লিলঈমা-নি ইন কুনতুম সা-দিকীন।
তারা মুসলমান হয়ে আপনাকে ধন্য করেছে মনে করে। বলুন, তোমরা মুসলমান হয়ে আমাকে ধন্য করেছ মনে করো না। বরং আল্লাহ ঈমানের পথে পরিচালিত করে তোমাদেরকে ধন্য করেছেন, যদি তোমরা সত্যনিষ্ঠ হয়ে থাক।
They impress on thee as a favour that they have embraced Islam. Say, Count not your Islam as a favour upon me: Nay, Allah has conferred a favour upon you that He has guided you to the faith, if ye be true and sincere.
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:18]
إِنَّ ٱللَّهَ يَعْلَمُ غَيْبَ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضِ وَٱللَّهُ بَصِيرٌۢ بِمَا تَعْمَلُونَ
ইন্নাল্লা-হা ইয়া‘লামুগাইবাছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি ওয়াল্লা-হু বাসীরুম বিমাতা‘মালূন।
আল্লাহ নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের অদৃশ্য বিষয় জানেন, তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখেন।
Verily Allah knows the secrets of the heavens and the earth: and Allah Sees well all that ye do.
Surah Hujurat, the 49th chapter of the Quran, holds profound significance as it was revealed to Prophet Muhammad in the city of Medina. The name “Hujurat” is derived from the plural of ḥujrah (حُجرَة), meaning rooms, and it originates from the fourth verse of the surah. This verse admonishes those who call the Prophet impolitely and loudly from behind rooms, emphasising the importance of exercising intellect in communication.
Key Facts About Surah Hujurat:
1. Revelation in Medina:*
Surah Hujurat is the 49th surah revealed in the city of Medina, marking a significant phase in Prophet Muhammad’s prophethood.
2. Origin of the Name:
The surah is named after the term “Hujurat,” highlighting the incident mentioned in verse four regarding improper conduct when addressing the Prophet.
3. Ethical Guidance:
Surah Hujurat provides valuable ethical guidelines for believers, emphasizing the importance of research before accepting information and discouraging name-calling and backbiting.
4. Godwariness:
According to Surah Hujurat, the noblest individuals in the sight of Allah are those who possess Godwariness, emphasizing the significance of piety and consciousness of God.
5. Order of Revelation:
Surah Hujurat holds the 49th position in the order of revelation, reflecting its significance in the progression of the Quranic revelation.
6. Structural Details:
With 18 verses, Surah Hujurat is part of Juz’ 26, and it is a Madani surah. It consists of 353 words and 1533 letters, contributing to its concise yet impactful nature.
Lessons from Surah Hujurat:
1. Importance of Intellect in Communication:
The incident behind the naming of the surah underscores the importance of exercising intellect in communication. It serves as a reminder to approach conversations with respect and wisdom.
2. Verification of Information:
Surah Hujurat advises believers to conduct thorough research before accepting information, promoting a culture of critical thinking and discernment.
3. Ethical Conduct:
The surah encourages believers to refrain from name-calling and backbiting, emphasizing the significance of maintaining good character and fostering a positive social environment.
4. Godwariness as Nobility:
Surah Hujurat highlights the noble status of those who possess Godwariness, guiding believers to prioritize piety and consciousness of Allah in their actions.
Surah Hujurat, with its rich teachings and ethical guidance, serves as a beacon for believers striving to build a harmonious society. By incorporating the lessons of intellect, ethical conduct, and God Wariness, individuals can contribute to the creation of communities rooted in respect, understanding, and righteousness. As we reflect on the wisdom encapsulated in Surah Hujurat, may its teachings inspire us to cultivate virtues that enhance the fabric of our societies and strengthen our bonds as a community.